ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার পাশাপাশি জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্রকরে ভারতীয় আগ্রাসন এবং সকল ষড়যন্ত্রের পাঁয়তারা রুখে দেয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সরকারি বাংলা কলেজ ছাত্রদলের নেতা কর্মীরা। এ সময় প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দেন সরকারি বাংলা কলেজের ছাত্রদলের যুগ্ন- সাধারন সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম সবুজ মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন মাহিম, নাসিম, তানভির, ফয়সাল, মারুফ, অপু, সাব্বির, রাজিন, রেজা, নাসির, শাকিল, সামি, খাইরুল, হাসিব, আলবিন, সিয়াম, সাজিদ, প্রিতম সহ অনেকে।
বৃহস্পতিবার ৫ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে ৪ টার দিকে চিড়িয়াখানা রোডের ঈদগা মাঠের পেছন থেকে দেড় শতাধিক নেতা কার্মী নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি সনি হলের চত্বরের কয়েকটি সড়ক ঘুরে চিড়িয়াখানা রোডের ঈদগা মাঠের পেছনে এসে শেষ হয়। সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করা হয়। এ সময় ভারত সরকারের বিভিন্ন সমালোচনা করে বলা হয় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারকে বাংলাদেশ থেকে উৎখাত করতে পারলেও এখনো ভারতীয় আগ্রাসন আর ষড়যন্ত্র থেমে নেই এখন চলমান রয়েছে। শেখ হাসিনা সরকার যেভাবে ভারতকে শুধু দুইহাত ভরে দিয়ে গেছে সেদিন আর নাই। পাকিস্তান, চীন, মায়ানমার ও শ্রীলঙ্কার মত বাংলাদেশেও ভারতের বন্ধু দেশ থাকবে না যদি অনতিবিলম্বে সব অন্যায্য চুক্তি ষড়যন্ত্র বন্ধ না করে।গত ১৬ বছরে বাংলাদেশকে ভারতের একটি অঙ্গরাজ্য ও বাজারে পরিণত করা হয়েছে। এখনই সময় এসেছে ভারতীয় এসব আগ্রাসন ও ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার।”
এ সময়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সরকারি বাংলা কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ন- সাধারন সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম সবুজ বলেন, "স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার গত ১৬টি বছরে আমাদের কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছিল"। "যেভাবে স্বৈরাচার সরকারকে উৎখাত করে আমাদের বাকস্বাধীনতা ফিরিয়ে এনেছি সেভাবেই ভারতীয় সব অন্যায্য আগ্রাসন, "ষড়যন্ত্রের পাঁয়তারা এখনি রুখে দিতে হবে।
উপদেষ্টা ড. সরকার মো.আবুল কালাম আজাদ। সম্পাদক : সরকার মো. আব্দুল মা'বুদ জীবন। প্রকাশক : মোছা. বর্না খাতুন। নির্বাহী সম্পাদক : টুটুল হুমায়ুন। ঠিকানা : বাড়ী, নীল অপরাজিতা, ২১৯/৪- ক দক্ষিণ পীরেরবাগ, আগারগাঁও ঢাকা, যোগাযোগ : +৮৮০১৮১৪৯৯০৫৪৬, ইমেইল : smjiboneditor@gmail.com
© All rights reserved © NagorikKontho