ঢাকা-১৪ আসনে মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেলের নেতৃত্বে গণসংযোগ অনুষ্ঠিত

ঢাকা-১৪ আসনে মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেলের নেতৃত্বে গণসংযোগ অনুষ্ঠিত
ঢাকা-১৪ আসনের মানবিক নেতা মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেলের নেতৃত্বে এক বিশাল নির্বাচনী গণসংযোগ ও শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে দারুস সালাম রোডের বুদ্ধিজীবী গেট থেকে শুরু হয়ে শোভাযাত্রাটি মিরপুরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
স্থানীয় এলাকাবাসী, তরুণ সমাজ ও দলীয় নেতাকর্মীরা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে নিয়ে জনাব পাপেলের পক্ষে স্লোগান দেন। হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতি পুরো এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে।
নেতাকর্মীরা বলেন, মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেল সব সময় জনগণের পাশে থেকেছেন এবং মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। তার নির্বাচনী প্রচারণা এলাকায় নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেল ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকার মানুষের পাশে থেকে মানবিক কর্মকাণ্ড ও দলীয় তৎপরতায় সক্রিয় ভূমিকা রেখে আসছেন।
আজ রাজধানীর মিরপুরে একটি বিশাল শোভাযাত্রার মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) নেতা-কর্মীরা ধানের শীষের বিজয়ের লক্ষ্যে জনমত গঠনের আহ্বান জানান।
শোভাযাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের প্রতি তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে- বাংলাদেশ একটি যুগসন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দলীয় এবং জাতীয় ঐক্য। ফলে, আমি আপনাদের সামনে অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান ধানের শীষ যদি আমাকে দেয় তাতে আমি যেভাবে কাজ করবো, অন্য যে কাউকে দিলেও আমি ধানের শীষের পক্ষে একই ভাবে কাজ করবো ইনশাল্লাহ। আপনারাও কোনো ব্যক্তি বিশেষকে বিবেচনা না করে দেশের কল্যাণের স্বার্থে ধানের শীষের বিজয়ের জন্য সর্বান্তকরণে চেষ্টা করবেন।
শোভাযাত্রায় এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা,শাফায়েত রাব্বি আরাফাত, আবুল কালাম আজাদ লেলিন, শ্রমিকদল নেতা পারভেজ, যুবনেতা জনাব মির্জা মামুন, সাবেক যুবনেতা ও এক নম্বর কাঁচা বাজার আড়াৎ ব্যবসায়ী জনাব মোঃ জামাল হোসেন, মো: সুমন মিয়া সহ, মহানগর বিএনপি, মহিলা দল, যুবদল, ছাত্রদল,স্বেচ্ছাসেব দল, শ্রমিক দল, কৃষকদল, ওলামা দলসহ অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। শোভাযাত্রাটি মিরপুরে অবস্থিত শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান থেকে শুরু করে রুপনগর আবাসিক মোড়ে এসে শেষ হয়।



















