চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও অপরাধীদের আতঙ্ক মিরপুর মডেল থানার ওসি সাজ্জাদ রোমান


মিরপুরের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ রোমান। মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্বৃত্তায়নের বিরুদ্ধে তার কঠোর অবস্থান ইতোমধ্যে এলাকাবাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে। অপরাধীরা আজ মিরপুর মডেল থানার নাম শুনলেই কাঁপে, আর সাধারণ মানুষ পায় স্বস্তির নিঃশ্বাস।
ওসি সাজ্জাদ রোমানের নেতৃত্বে মিরপুরে একের পর এক অভিযান চালিয়ে ধরা হয়েছে চিহ্নিত অপরাধী ও মাদক ব্যবসায়ী। নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত অসংখ্য চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি পশ্চিম মনিপুর এলাকায় চাঁদাবাজি মামলায় ছাত্রনেতা সহ চারজনকে গ্রেফতারের ঘটনাও তার নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানের ফল।
একটা সময় ছিল যখন মিরপুর মডেল থানাধীন এলাকার আবাসিক হোটেল গুলো প্রতিনিয়ত অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকতো,ওসির নেতৃত্বে নিয়মিত অভিযানে এখন হোটেল গুলো প্রায় স্বচ্ছ।
এছাড়াও এলাকায় বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের আস্থাভাজন কর্মী চিহ্নিত চাঁদাবাজদের চাঁদাবাজির মামলায় চালান দিয়েও প্রশংসা কুড়িয়েছেন এলাকায়।
নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি তিনি জনবান্ধব পুলিশিং ব্যবস্থাও চালু করেছেন। সাধারণ মানুষ থানায় এসে এখন কোনো ভয় বা সংকোচ না করেই অভিযোগ জানাতে পারেন। ওসি রোমান সব সময় চেষ্টা করেন, থানায় আগত প্রতিটি নাগরিক যেন সুবিচার পায় এবং পুলিশি সেবার যথাযথ সুবিধা ভোগ করতে পারে।
মিরপুরের মানুষ মনে করেন—এমন কর্মকর্তা থাকলে অপরাধীদের জায়গা হবে কেবল জেলে, আর মিরপুর হবে শান্তির অঞ্চল।
স্থানীয়দের মতে, সাজ্জাদ রোমানের মতো সৎ ও সাহসী কর্মকর্তার নেতৃত্বে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন পরবর্তীতে মিরপুর এখন অনেক বেশি নিরাপদ।
সত্যিকার অর্থেই—চাঁদাবাজ,সন্ত্রাস ও অপরাধীদের জন্য আতঙ্ক, আর জনগণের জন্য আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন ওসি সাজ্জাদ রোমান।