মিরপুরে ফুটপাত ব্যবসায়ী চাঁদা না দেওয়া মারধর,থানায় অভিযোগ
রাজধানীর ঢাকার মিরপুর ২ নম্বরে এম আর খান শিশু হাসপাতালের গলি এবং তৎসংলগ্ন পোস্ট অফিস, হার্টফাউন্ডেশনের ফুটপাতে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ১৩ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মাসুমের নেতৃত্বে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজির সমাপ্তি ঘটে পাঁচ আগস্ট স্বৈরাচারের দেশত্যাগের মাধ্যদিয়ে। চাঁদাবাজরা কিছুদিন গা ঢাকা দিলেও নতুন পরিচয়ে আবারো ভয়ঙ্কর রূপে ফিরে এসেছে।
ইতিপূর্বে তাদের দোকান হিরু ও হাসানের দ্বারা ভাঙচুর হওয়ায় ভুক্তভোগী দম্পতি মিরপুর মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করলে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে অভিযুক্তদের সাথে কথা বলতে চাইলে দায়িত্বরত (এস আই) শাহ্জালাল সন্ত্রাসীদের তোপের মুখে পড়েন এবং বাধ্য হয়ে থানায় ফিরে আসেন।
সূত্র জানায় হিরু ও হাসান পূর্বে ধর্ষণ মামলার সহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত।
অভিযোগ সুএে আর জানা যায় বিভিন্ন সময় হিরু চাঁদার জন্য কখনও মিজানকে কখনও সাগর নামের লোককে পাঠিয়ে চাঁদার টাকা নেওয়ার জন্য পাঠিয়ে টাকা না পাওয়ায় তারা চড়াও হয়ে এই ঘটনা ঘটানো হচ্ছে বলে অভিযোগে পএে উল্লেখ করেন। অভিযোগ আরো বলেন বিশ হাজার টাকা এককালীন এবং প্রতিদিন ১০০টাকা না দিলে ফুটপাতে দোকান করতে পারবেন না। এছাড়া ও পোস্ট অফিসের সামনে ইকবাল নামের একজন ফুটপাতের ব্যবসায়ীর দোকান তুলে দিয়ে অন্য একটি দোকান বসানো হয়েছে।সেখানে দোকানটি ভাড়া হবে বলে লেখাও আছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফুটপাতে দোকান বসিয়ে মোটা অংকের চাঁদাবাজি করছেন, শহিদ (৩০) যুবদলের কর্মি পরিচয় জুয়েল (৩২) পিতা আশরাফ আলী বড়বাগ গোয়ালবাড়ী,জুয়েল (৩৫) পিতা জালাল খান তারা পূর্বে যুবলীগ করতো খোলস পাল্টে এখন হয়েছে ক্যাডার হিরু- হাসান বাহীনির বর্তমান যুবদল নেতা। এছাড়া বড়বাগের কাওসার (৩০) মিজান (৩২) সাগর( ৩৩)আসলাম, জামাল, সালাম পূর্বে যুবলীগ করতো।হিরু ছিল যুবলীগের ক্যাডার বর্তমানে যুবদলের ক্যাডার হাসানের ভাই বলে জানিয়েছেন একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র।