দালাল এর হালাল সমাচার-মাহমুদুল হাসান


দালাল এর হালাল সমাচার
২০১৭ সালে গণমাধ্যম প্রকাশিত ,,,,,,,,, এখন -২০২৫
মাননীয় রাজনৈতিক শ্রেণী-পেশার দালালগণ বর্তমানে রাজনীতিকে পুঁজি করে দালালী করছেন।ঐতিহাসিক ভাবেই দালালী পেশাটি আলালের ঘরে দুলাল হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে এ পেশাটিকে গ্রহন করছেন বড় বড় ব্যবসায়ী ,এমপি,মন্ত্রী,সচিব-আমলারা।দেশ বা দেশের মানুষকে ভালবাসতে নয়,শুধু দালালীর মাধ্যমে নিজেদের অবৈধ সম্পদ পাহাড়ার জন্য।যার কারনে দল থেকে লাফিঁয়ে অন্য দলে দোলনায় চড়ে মন্ত্রী হচ্ছেন।দালালী পেশাটি বর্তমানে সব চেয়ে চাহিদা সম্পূর্ণ পেশায় পরিপূর্ণ হয়েছে।অবশ্য বর্তমানে চোর জঙ্গী আর মাদক ব্যবসায়ী সঙ্গী।জঙ্গী ঢঙ্গী,চোর প্রকাশ্যে চুরি করলেও জনগন কিছু বলতে পারে না।জনগনের জন্য রাজনীতি? না কি রাজনীতির ব্যবহারের পাত্র জনগন! আজ এ কথা,কাল আরেক কথা,আজ এ দল,কাল ও দল,আজ প্রেম পরের দিন পরকিয়া।ভন্ডামী,ভাড়ামী,মাস্তানী,চিটারী,বাটপারী,সব ছাড়ুন।জনগন গনতন্ত্র শিখছে,গনতন্ত্রের নামে জনগনের সাথে অভিনয় করার বিষয়টি যখন ই প্রকাশ হচ্ছে,তখনই উল্টা বাতাসে বলা হচ্ছে,রাজনীতি মহান,যাহা রাজার নীতি।রাজার ভালবাসা রানী,সরকার যদি জনগন হয়,তবে জনগন রানী,যদি গনতন্ত্র থাকে তবে আমরা রানী,রাজার চাওয়াটাই চাওয়া,বাকী সব ভূয়া।গনতন্ত্র বন্ধী তন্ত্র-মন্ত্রের ভৌতিক ইন্দ্রজ্বালে।সুখ আর সুখ না, গণতন্ত্র গণতন্ত্র নয়,শক্তিশালী লিখায় গণতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত হয়।সত্যের শক্তিতে আসীন চির প্রাকৃত সত্য।আজ যারা দৌড়াচ্ছে,মিডিয়া পিছু যাচ্ছে,সামাজিক মাধ্যম প্রযুক্তির কল্যাণে সত্য ধারণ করছে মনের অজান্ত্রে।সব চোঁখ খোলা,তবুও অযথা লম্ফ ঝম্ফ।জাতিকে বিভ্রান্ত করা,জাতির সাথে অভিনয় আর প্রতারণা করার নথি ৭১ এর দলীলের মতো মজুদ হচ্ছে।৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ পত্রগুলো যুদ্ধাপরাধী চিনিয়েছে।ওরা ছিলো শত্রু পক্ষ আমরা মিত্র।যদি কেউ মিথ্যা লিখে তবুও তা রয়ে গেছে।বাদী যদি বিচার না চায় তবুও,অপরাধীর সাজা হয়।মিথ্যায় ভরা মানব চরিত্র।কোরআনে আগে পড়তে, পরে লিখতে বলা হয়েছে।যেমন,পড় তোমার পভুর নামে যিনি তোমায় সৃৃষ্টি করেছেন।(“ইকরা বিস মি রাব্বি কা খালাক।)তবে আগে পড়া পরে লিখার স্হান।আমরা পড়ছি সকল দেশদ্রোহী দালালগণ সাবধান!এবার লিখবো। একশো বার লিখবো,বলছি দালালেরা সাবধান, ভালো হও।চ্যালেন্জ করছি, প্রমাণ আছে পারলে ঠেকাও, কে ঠেকাবে !একজন দালাল আছেন? কি চ্যালেন্জ গ্রহন করুন যে,মিডিয়া কিছু বুঝে না।বলুন, আমরা আপনার কোন গোপন খবর জানি না।তথ্যের আকার,আয়তন,স্হান,কাল-পাত্র বলে কিছু নেই। সে একটা প্রতারক বাতাসের সাথে ঘুরে বেড়ায়।জনগণের মাঝে গুন্জন তৈরী করে ব্যক্তি,পরিবার,সমাজ,রাষ্টকে বদলে দেয়।বদলায়,বদলেছে,বদলাচ্ছে,বদলাবে,বদলাতে হবে।চ্যালেন্জ করার মতো সামান্য ঝুঁকি নিন।আপনার কিছু তথ্য আপনি দিন।বাকীটা প্রকৃতির মাঝে ইথার হিসেবে লুকায়িত স্হান হতে পেয়ে যাবে জনসাধারন।মানণীয় মন্ত্রী মহোদয়গণ,দেশ প্রেমের প্রমাণ স্বরুপ কিছু দালালদের তথ্য দিন।যা ইথারে ছেড়ে দিবো।লিখতেও হবেনা পড়তেও হবেনা,আল্লাহর প্রেমে মশগুল হইয়া,আল্লাহকেই ভূলে যাবো।সত্য বলছি।আশেষেকের সাথে মাশুকের মিলনের ক্ষণটি ইথারে রুপ নেয়।তেমনি ব্যক্তি,সমাজ,দেশ,দশ,প্রেম,বিরহের কাফ্ফারা স্বরুপ জনগনকে সঠিক (নিজের বিবেকের তাড়নায়)কিছু তথ্য দিতে পারা পরম তৃৃৃপ্তির হতে পারে।প্রিয় রাজনৈতিক দালাাল ভাইগন দালালী ছেড়ে দেশ ও দেশের মানুষকে মন থেকে অভিভাবক হিসেবে সামান্য ভালবাসার অভিনয় টুকু করুন।নিজের স্বার্থে,নিজের লাভে,নিজের ক্ষতি কেন করবেন?যদি সামান্য কোটি মানুষের একটি মানুষকে হাসাতে পারা যায়,দিতে পারে শান্তণার বাণী,জড়ানো যায়,ভালবাসা আর বিশ্বাস নামক বাঁধনে।আসুন দালাল ধরি,দালাল ছাড়ি।দালাল হালাল,ধামাল -দালাল।দায়ের কোপে, কেটে লাল,রক্তে লাল=দালাল।দালাল সব চিন্হিত লাল বৃত্তে।দায়ের কোপে লাল রক্তে লাল বৃত্ত।রমযান মাসে দালালী ছাড়ি,মিথ্যা হারি,সত্য ধরি,সাহস করী,প্রেম সাধনার প্রথম বয়ান ভালবাসা।ভালবাসি দেশকে দেশের মানুষকে।প্রধানমন্ত্রীর বংশ ধ্বংস হয়েও লাল বৃত্ত্বে বন্দী।লাল পতাকা,সমাজতন্ত্র,পরিবার তন্ত্র,স্বৈরতন্ত্র,একনায়ক তন্ত্র ভেঙ্গে গনতন্ত্রে প্রবেশ করছে না।পরিবার তন্ত্র ছাই হয়ে জনগন তার পরিবার।তাই বলি সত্য শাসকের শোষণ চলবে দালালদের বিরুদ্ধে।দালাল ভাই লও লও লও সালাম।লিখবো আমরা দৈনিক লাল সালাম।দালালী ছেড়ে খাঁটি পথে না চললে শুরু থেকে শেষ,শেষ থেকে শুরু আমি তোমারী ছিলাম, তোমারী থাকবো,শুধু ইথারে তথ্য ছাড়বো, যা হবে সাংবাদিকতার মূল মন্ত্র।রাজনৈতিক দালালগণ,স্বৈরশাসক সংবিধান হত্য,নুর হোসেন,মন্জুর হত্যার বিদিশার নায়ক এরশাদ।আরেক বলদ এরশাদ শিকদার নেটওয়ার্ক ছাড়াই কল ঢুকে গেছে।অথচো থ্রি জি নেটওয়ার্ক থাকলেও হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের কল আদালত পারায় দেওয়া সম্ভব হয়নি।জাসদ নেতা,মন্ত্রী ইনু দালালীর শক্তিশালী মেনু ব্যবহার করে কলম চাইলে কি জমা দিয়ে দিবো?দেশ কারও বাপ দাদার সিএস রেকর্ডীয় সম্পত্তি না কি।নবাব সিরাজউদ্দৌলা,মহিশুরের টিপু,হাজী শরিয়ত উল্লাহ,তিতুমীর,দুদু মিয়া,শেরে বাংলা,ভাসানী,সোহরাওর্য়াদী ১৯৪৭ সালে সবাইকে ভাগ করে দিলেও,১৯৭১ সালে সঠিক হিসাবের জন্য শেখ মুজিব,ওসমানী,মেজর জিয়া,কর্ণেল অলী।
৩ লাখ পাঠার বলি।সেই রাজাকার আর দালালের লাল রক্ত মুছে,দিতে জাতী আজ ঐক্যবদ্ধ।দেশের নিকট সবার সমান অধিকার।পিতার সম্পত্ত ভাইয়ে ভাইয়ে ভাগ হয়,আর দেশ পিতার সম্পত্ত ভাইয়ের জমানো টাকা ভাই দ্বারা লুট হয়,ঢাকাতেরা ছিনিয়ে নেয়।দালালগণ প্রতি বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলেও,জন্মের অনুভূতি মনে নেই। তা ছিলো স্রষ্টায় বিলীন,এখন সকলে ইথারের মাঝে।চলো যাবো মৃত্যুর দিকে।মৃত্যুকে জানি কিন্তু তা ইথার বা স্রষ্টায় বিলীন নয়,তা হলো পৃথিবীর সকলতম বিষয়ের চরম সত্য।গর্ভধারীণির সন্তান হবে কি হবে না বলতে পারি,কিন্তু কোন মানুুষের মৃত্যু সময় অনুপাতে হবে কি না বলার সুযোগ নেই।এখানে না নেই, মরতেই হবে। রাজনীতি থেকে শুরু করে সকল স্থরে দালালী শব্দ টি র কর্ম চিন্হিত করতে হবে। তবে কিছুটা হলেও দালাল কমেছে মনে হবে হয়তো। উক্ত লিখায় দালালরা কোন প্রকার প্রতিক্রীয়া জানাতে পারবেন না।জানালে মুখোষ খুলে দিবো, বলে দিলাম।কারন দালালী বিশেষজ্ঞ এক ঝাঁক কলম সৈনিক গনতন্ত্র রক্ষা,ছায়া আর মায়া,পরম ভালবাসায় দেশের জন্য দালালের দায়ের কোপে লাল রক্তের রঙ্গীণ বৃত্ত আকতে প্রস্তুত।৭১ এর চেতনায় টলমলো যৌবনে কলম সৈনিকেরা।
মাহমুদুল হাসান
সভাপতিঃ
বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক জার্নালিষ্ট ইউনিয়ন।