মুন্সিগঞ্জে জাতীয় পার্টি নেতা দুলাল দাস জেলা বিএনপির সদস্য তৃণমূলে ক্ষোভ

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য দুলাল দাসের পদ পদবি নিয়ে তৃনমুল বিএনপিতে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে।দীর্ঘ দিন ছাত্রলীগ,জাতীয় পার্টি,আওয়ামী লীগ করে হঠাৎ করে দুলাল দাসের জেলা বিএনপির সদস্য পদ পাওয়া নিয়ে তুমুল বির্তক সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়,সিরাজদিখান উপজেলার শেখরনগর ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দুলাল দাস (৭০) পিতা, মৃত কানাইলাল দাস ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করলেও ভরা যৌবনে জাতীয় শ্রমীক পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দীর্ঘ ৯ বছর জাতীয় পার্টির দায়িত্ব পালন শেষে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।৫ ই আগষ্ট ২০২৪ সরকার পতনের পূর্বে বিএনপির কোন দলীয় কর্মসূচিতে না দেখা গেলেও হঠাৎ করে তিনি জেলা বিএনপির সদস্য নির্বাচিত হন।
জাতীয় পার্টি করাকালীন আওয়ামী লীগ-বিএনপির বিভিন্ন মিছিলে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ পুরনো অন্য দিকে স্বৈরাচার সরকারের সাথে সখ্যতা রেখে গড়েছেন সম্পদ।
তার নিজ এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক সময় অর্থাভাবে বাড়ি-ঘর বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে চলে যান,পুনরায় ফিরে এসে এলাকায় জমি ক্রয় করে বসবাস শুরু করেন।ভিক্টর ট্যাভলস নামে রয়েছে তার আদম ব্যবসা।
কোথাও কোন সদস্য পদ না থাকলেও এক লাফে অদৃশ্য শক্তি বলে তিনি জেলা বিএনপি নেতা বনে যাওয়ায় তৃণমূল বিএনপি তে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ ও হতাশা।
এ ব্যপারে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপি সদস্য দুলাল দাস এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি মুসলিম লীগ থেকে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেই।বিগত কয়েক বছর যাবত জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হিসেবে ছিলাম,রাজনীতির প্রতি আমার কোন আকর্ষণ নাই,এলাকার লোকজন চায় তাই আমি রাজনীতি করি।



















