বন্ধু গুরুতর আহত হলেও প্রাণ যায় নাঈমের
কমেছে সড়ক বেড়েছে মামলা, কমেনি দুর্ঘটনা
বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন নাঈম হোসেন (২৭)। গত বুধবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে বন্ধুর মোটরসাইকেলে দক্ষিণখান পশ্চিম মোল্লারটেকের বাসায় ফিরছিলেন। বিজয় সরণি মোড়ে পৌঁছতেই বেপরোয়া গতির একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। বন্ধু গুরুতর আহত হলেও প্রাণ যায় নাঈমের।
গত ৩ ডিসেম্বর রাতে ছোট বোনকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করে ডেমরার শারুলিয়ার বাসায় ফিরছিলেন দৈনিক সংবাদ পত্রিকার প্রুফ রিডার এমদাদ হোসেন (৬০)। মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের সামনে দ্রুতগতির একটি ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন নাঈম হোসেন (২৭)। গত বুধবার (৮ ডিসেম্বর) রাত ১টার দিকে বন্ধুর মোটরসাইকেলে দক্ষিণখান পশ্চিম মোল্লারটেকের বাসায় ফিরছিলেন। বিজয় সরণি মোড়ে পৌঁছতেই বেপরোয়া গতির একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। বন্ধু গুরুতর আহত হলেও প্রাণ যায় নাঈমের।
গত ৩ ডিসেম্বর রাতে ছোট বোনকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি করে ডেমরার শারুলিয়ার বাসায় ফিরছিলেন দৈনিক সংবাদ পত্রিকার প্রুফ রিডার এমদাদ হোসেন (৬০)। মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের সামনে দ্রুতগতির একটি ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।