ঢাকা ১২:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
রাজনৈতিক জীবনে প্রতিটি ধাপে বিশাল শেখ উজ্জল পাশে পেয়েছে শেখ ফরিদকে মিরপুরের শাহআলম ক্যামিকেল গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৬ শালিকা থানার পিপরুল গ্রামের সবুজকে কুপিয়ে জখম রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে প্রতারণার মামলা বিধবা আলেয়ার  মিরপুরে সাজ্জাদুল মিরাজের জনসংযোগ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত কেশবপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কেশবপুরে তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে উঠান বৈঠক শাহনাজ স্বীকৃতির কণ্ঠে আসছে নতুন আইটেম সং আকাশ মাহমুদের সুর ও সংগীতে, লিখেছেন মো. জামাল হোসেন কন্যা শিশুদের প্রতি পরিবার ও সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরির্বতন করতে হবে ঝিনাইদহে সেনাবাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্রসহ একজন আটক

রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে প্রতারণার মামলা বিধবা আলেয়ার 

স্টাফ রিপোর্টার
রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে প্রতারণার মামলা বিধবা আলেয়ার,ন্যায় বিচারের প্রত্যাশা।
রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফা ও রতনদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মল সাহাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়ের করেন।
মামলার নম্বর ১৫৪/২৪ যার ধারা,৪০৬/৪২০/৩২৩ /৫০৬(২) দণ্ডবিধি। মামলাটি দায়ের করেছেন  আলেয়া বেগম (৫০) নামের এক বিধবা নারী, আলেয়া বেগম কালুখালীর পশ্চিম ধানবাড়ীয়া গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিন বিশ্বাসের স্ত্রী। মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন: আ. মতিন, জিন্নাহ প্রামানিক, মিজানুর রহমান মিজান, সিদ্দিক, নজরুল খা, লালটু ফকির, অজয় মুহুরী এবং মুক্তার মেম্বার।
বাদী আলেয়া বেগমের মামলাসূএে জানা যায় যে, আসামীরা তার পরিবারের সদস্যদের ছবি তুলে তাকে জানায় যে,শেখ হাসিনার ঘর বরাদ্দ হয়েছে তার নামে। কিন্তু পরে ওই ঘরটি অন্য কাউকে বরাদ্দ দেয়া হয়। এ ঘটনার কারণ জানতে চাওয়ার পর, রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফার নির্দেশে আসামীরা বাদী আলেয়া বেগমকে মারধর করে এবং তার জীবননাশের হুমকি দেয়।এ অবস্থায় আলেয়া বেগম আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন।
 মামলা বিগত ১ বছর চলমান রয়েছে, কালুখালী থানা সাব ইনসপেক্টার শাহাদত হোসেন উক্ত মামলার চার্চশীট প্রদান করে যেখানে লেখা আছে উক্ত ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে এই মামলার কোন সম্পৃক্ত নাই। তাদের এই মামলা থেকে অব্যহতি প্রদানের জন্য চার্চশীট প্রদান করে। কিন্ত বাদী আলেয়া বেগম এই মামলার নারাজী কোর্টে পেশ করেন।
ঘটনার পর, মিজানুর রহমান মিজান, লালটু ফকির এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মল সাহা এলাকা থেকে পালিয়ে যান।
অসহায় আলেয়ার অভিযোগ  নাম ও সাকিন পরিবর্তন করে, আমার বরাদ্দকৃত ঘর মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফা অন্য মানুষকে দিয়ে দেয় । বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন সময় নাম পরিবর্তনের মাধ্যমে আমার মামলার আমাকে ঠকানো হয়।আমাকে না জানিয়ে আমার দায়েরকৃত মামলার আসামিদেরকে জামিন দেওয়া হয়। আমার নাম পরিবর্তন করে, আমার মেয়ের নাম পরিবর্তন করে ও আমার নাতির নাম পরিবর্তন করে আমার জমি মিউটিশনের মাধ্যমে অন্যের নামে করা হয়। মেহেদী হাসিনা পারভীন নীলুফা বিভিন্নভাবে আমার সাকিন ও নাম পরিবর্তন করে প্রত্যয়ন দেয়,এবং আমার ক্ষতিসাধন করে। ভুক্তভোগী আলেয়া বেগম ন্যায় বিচার পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ট্যাগস :
আপডেট সময় ০৫:১২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
৭ বার পড়া হয়েছে

রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে প্রতারণার মামলা বিধবা আলেয়ার 

আপডেট সময় ০৫:১২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের নামে প্রতারণার মামলা বিধবা আলেয়ার,ন্যায় বিচারের প্রত্যাশা।
রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফা ও রতনদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মল সাহাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়ের করেন।
মামলার নম্বর ১৫৪/২৪ যার ধারা,৪০৬/৪২০/৩২৩ /৫০৬(২) দণ্ডবিধি। মামলাটি দায়ের করেছেন  আলেয়া বেগম (৫০) নামের এক বিধবা নারী, আলেয়া বেগম কালুখালীর পশ্চিম ধানবাড়ীয়া গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিন বিশ্বাসের স্ত্রী। মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন: আ. মতিন, জিন্নাহ প্রামানিক, মিজানুর রহমান মিজান, সিদ্দিক, নজরুল খা, লালটু ফকির, অজয় মুহুরী এবং মুক্তার মেম্বার।
বাদী আলেয়া বেগমের মামলাসূএে জানা যায় যে, আসামীরা তার পরিবারের সদস্যদের ছবি তুলে তাকে জানায় যে,শেখ হাসিনার ঘর বরাদ্দ হয়েছে তার নামে। কিন্তু পরে ওই ঘরটি অন্য কাউকে বরাদ্দ দেয়া হয়। এ ঘটনার কারণ জানতে চাওয়ার পর, রতনদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফার নির্দেশে আসামীরা বাদী আলেয়া বেগমকে মারধর করে এবং তার জীবননাশের হুমকি দেয়।এ অবস্থায় আলেয়া বেগম আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন।
 মামলা বিগত ১ বছর চলমান রয়েছে, কালুখালী থানা সাব ইনসপেক্টার শাহাদত হোসেন উক্ত মামলার চার্চশীট প্রদান করে যেখানে লেখা আছে উক্ত ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে এই মামলার কোন সম্পৃক্ত নাই। তাদের এই মামলা থেকে অব্যহতি প্রদানের জন্য চার্চশীট প্রদান করে। কিন্ত বাদী আলেয়া বেগম এই মামলার নারাজী কোর্টে পেশ করেন।
ঘটনার পর, মিজানুর রহমান মিজান, লালটু ফকির এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্মল সাহা এলাকা থেকে পালিয়ে যান।
অসহায় আলেয়ার অভিযোগ  নাম ও সাকিন পরিবর্তন করে, আমার বরাদ্দকৃত ঘর মেহেদী হাসিনা পারভীন নিলুফা অন্য মানুষকে দিয়ে দেয় । বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন সময় নাম পরিবর্তনের মাধ্যমে আমার মামলার আমাকে ঠকানো হয়।আমাকে না জানিয়ে আমার দায়েরকৃত মামলার আসামিদেরকে জামিন দেওয়া হয়। আমার নাম পরিবর্তন করে, আমার মেয়ের নাম পরিবর্তন করে ও আমার নাতির নাম পরিবর্তন করে আমার জমি মিউটিশনের মাধ্যমে অন্যের নামে করা হয়। মেহেদী হাসিনা পারভীন নীলুফা বিভিন্নভাবে আমার সাকিন ও নাম পরিবর্তন করে প্রত্যয়ন দেয়,এবং আমার ক্ষতিসাধন করে। ভুক্তভোগী আলেয়া বেগম ন্যায় বিচার পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।