ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ২০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
সিরাজদিখানে পুলিশের আস্কারায় বেপরোয়া মাদক দস্যু সিন্ডিকেট পাংশায় দোকানঘর ও ক্রয়কৃত পজিশন ফেরতের দাবিতে সাবেক রেলমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন দখলবাজি ও চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা নাইম হোসেন ও সোহাগ বহিষ্কার সিরাজদিখান যুবদল সদস্য সচিবের বিরুদ্ধে নানা অন্যায় অপকর্মের অভিযোগ ঢাকা থেকে ভোলাগামী কর্ণফুলী লঞ্চ থেকে সোহাগ নামে এক যাত্রী নিখোঁজ পাংশায় ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন উল্লাপাড়ায় আকস্মিক ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাতে আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি সবুজ অভিযানে বাংলাদেশ পেশাজীবী ফেডারেশন মৃত্যুঞ্জয়ী  ছাত্রনেতা রবিন খান: ত্যাগ, সাহস ও আদর্শের অগ্নিশপথে এক জীবন্ত ইতিহাস কালুখালীর সাওরাইলে এনডিএম মহাসচিব মোমিনুল আমিনের পথ সভা ও লিফলেট বিতরণ

সিরাজদিখানে পুলিশের আস্কারায় বেপরোয়া মাদক দস্যু সিন্ডিকেট

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোর্টে সংবদ্ধ একটি অপরাধ চক্র মাদক, ভূমিদস্যুতা,পতিতাবৃত্তি,কৃষি জমির মাটি লুট,অবৈধ ডেজার বানিজ্য, চুরি,ডাকাতি এমন কি শ্লীলতাহানির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য-প্রমান থাকার পরও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্হা গ্রহন না করে উল্টো প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শেখর নগর ফাঁড়ি পুলিশের বিরুদ্ধে।গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের বিভিন্ন স্হানে মাদক বিক্রি হচ্ছে সবজির মতো।ফলে মাদকসেবীও বেড়ে গেছে।শেখরনগর ফাঁড়ি পুলিশ আওতাভুক্ত চিত্রকোর্ট ইউনিয়নের খারশুর এলাকায় ফাঁড়ি পুলিশের প্রত্যক্ষ মদদে ভয়ংকর ইয়াবা সিন্ডিকেট পরিচালিত হচ্ছে বলে জানা গেছে।ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ সীমান্তবর্তী অধিকাংশ অবৈধ অস্ত্র ধারীরা তাদের নেতৃত্বে মাদক চুরি ছিনতাই এর মত ঘটনা ঘটাচ্ছে।

স্বৈরশাসক এর সহযোগী কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেনের আস্হাভাজন শহিদুল ইসলাম উজ্জ্বল (৫০) পিতা,মৃত চাঁন মোল্লা।তার জালিয়াতির সহযোগী ভেন্ডার প্রদীপ সরকার প্রবীর (৪৬) পিতা,
পরেশ।জীবন (৫০) পিতা,মৃত জগদীশ,স্হানীয় সজিব মেম্বার এবং তার আপন ভাই শীর্ষ মাদক কারবারি প্রদীপ উভয় পিতা,লক্ষণ সেন।শেখর নগর ইউপির ফৈনপুর এলাকার ইয়াবা ডিলার সুরুজ (৫০) নুর জামাল (৪৮)।জহর আলী( ৫০) খারশুর।চিত্রকোর্ট ইউপি ২ নং ওয়ার্ডের ইসমাইল(৪০) পিতা অজ্ঞাত অটোযোগে ইয়াবা সেল করেন।অমল রায়(৫০)পিতা,পরেশ চন্দ্র রায় বাংলা মদ ও ইয়াবা ব্যবসায়ী।চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস (৬০) ১ নং ওয়ার্ড মেম্বার।জয় মন্ডল (২৫) পিতা,মৃত্য বীরেন মন্ডল মাদক ব্যবসা ছাড়াও ডাকাতির সাথে জড়িত বলে জানা গেছে।জয়ের পিতা,বীরেন মন্ডল নিজেও শীর্ষ মদ ব্যবসায়ী।

গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ রোজ বুধবার রাত আনুমানিক ৮ ঘটিকায় খারশুর তালতলায় এক গৃহবধূ কে আটক করে তার স্বর্ণালংকার লুট করা ছাড়াও তার শ্লীলতাহানি ঘটান।তাদের প্রভাবের দরুন ভয়ে বিচার চাইতে রাজি হননি ভুক্তভোগীর পরিবার।আইয়ুব খান (৬০) পিতা,মৃত রহিম খান,পূর্ব হাটি বেনুখালী।মোঃ রফিক,পিতা,শহর আলী।মামুন (২২) পিতা,দুলাল গ্রামঃখারশুর।দৈনিক তার হিরোইন বিক্রির পরিমা ১০০/১৫০ পাতা। শ্রমীকলীগ নেতা জাদু (৬০) পিতা,মৃত খয়ের হাজী।বাপ্পি(২২) পিতা,মৃত আবুলসহ সকলে সংবদ্ধ চক্রের সক্রিয় সদস্য।
গ্রীনগরে উজ্জ্বল এবং খারশুর ধীরেন বাবুর মেয়ে জামাতার অফিসে নিয়মিত চলে মদ,ইয়াবার আসর।একই অফিসে চলে জুয়েল (৫৭) এবং এসআই আক্কাস এর ইয়াবা সেবন এবং নারী নিয়ে ফূর্তি।চিত্রকোর্ট খারশুর কোম্পানি বাড়ি,খারখোলা ডেপুটি বাড়ি,গ্রীনগর স্কুলের পিছনে লক্ষ্মণ এবং চাঁন মোল্লার বাগ।শেখর নগর পাউসার চৌধুরী বাগসহ একাধিক চিন্হিত মাদক স্পট হতে নিয়মিত চলে মাদক বিকিকিনি।মরিচা,ভাঙা ভিটা,খারশুল,কালশুর মৌজাসহ বিভিন্ন মৌজার জাল দলিল সৃজন করে জোরপূর্বক জমি দখল অভিযোগে চক্রটির বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা।কেউ প্রতিবাদ করলে উল্টো তাদের কে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দেওয়া হয়।

উজ্জলের নেতৃত্বে লালপুরে স্হানীয় আওয়ামী লীগ নেতা চাঁন মিয়া (৫৫) পিতা মৃত বহর চান এবং খারখোলা অনুর বাড়িতে চলে দেহ ব্যবসা। লালপুর শ্মশানে প্রায়শই তারা নারী নিয়ে ফূর্তি করেন।ইতোপূর্বে দোহার জয়পাড়া হতে উজ্জ্বল এবং লক্ষী (৪৬)কে আপত্তিকর অবস্থায় এলাকাবাসী আটক করলে দেড় ভরি ওজনের সোনার চেইন দিয়ে পালিয়ে আসেন।রাশেদ নামে স্হানীয় এক ব্যংকার কে মিথ্যা নারী ঘটিত অভিযোগ দিয়ে ফাঁড়ি পুলিশের সহযোগিতায় দীর্ঘ দিন হয়রানি করেন চক্রটি অবশেষে অভিযোগ টি মিথ্যা প্রমানিত হয়।জানা যায়,তাদের হাত ধরে ইতোমধ্যে উক্ত এলাকার অসংখ্য নারী মাদক সেবীর সৃষ্টি হয়েছে যাদের অনেকে আবার পতিতাবৃত্তি তে যুক্ত হচ্ছেন বলে আশংকা করছেন স্হানীয়রা।উজ্জ্বলের রক্ষিতা লক্ষী পিতা,যুগেশ এর সাথে কুকর্মে লিপ্ত হন এসআই আক্কাস এবং কনস্টেবল মোরাদ। কালশুর সড়কের পাশে আম্মাজান নামে একটি ক্যাফের ২য় তলায় নেশা ও এবং নারী নিয়ে মেতে উঠে এসআই আক্কাস।খারশুর বাজারে আওয়ামী দোসর উজ্জ্বল এবং জীবনের অফিসে চলে মদের আসর,যেখানে উপস্থিত থাকেন শেখর নগর ফাঁড়ির পুলিশের এএসআই কালাম এবং মোরাদসহ অনান্য অনেকে।

এ সকল অপরাধ স্পট হতে মাসোহারা নেন এসআই শাহজাহান।খারখোলা মন্দিরে প্রতীমা ভাংচুরের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হলে মাদক সিন্ডিকেটের যোগসাজশে টাকার বিনিময়ে আসামিদেন চার্জশীট হতে অবহৃতি দেন ইন্সপেক্টর আজাদ ও আক্কাস ।

মাদক কারবারিরা জানান,অনেক পুলিশ কর্মকর্তা সরাসরি ইয়াবা সেবন করেন।অনেকে আবার সোর্সের মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া মাদকদ্রব্যের একটা অংশ মাদক কারবারি দের নিকট বিক্রি করে দিচ্ছেন,কেউ ঘুষ নিয়ে মাদক বিক্রিতে সহযোগিতা করছেন। কেউ কেউ সরাসরি নিজেরাই মাদক বিক্রিতে জড়িয়ে পড়েছেন,এ ছাড়া মানুষকে হয়রানি করার জন্য পকেটে ইয়াবা গুঁজে দিয়ে মামলা দিচ্ছে বা মামলার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করছে বলে অভিযোগ আছে।

এ ব্যপারে শেখর নগর ফাঁড়ি ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন,খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ট্যাগস :
আপডেট সময় ০৪:৫০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
১ বার পড়া হয়েছে

সিরাজদিখানে পুলিশের আস্কারায় বেপরোয়া মাদক দস্যু সিন্ডিকেট

আপডেট সময় ০৪:৫০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোর্টে সংবদ্ধ একটি অপরাধ চক্র মাদক, ভূমিদস্যুতা,পতিতাবৃত্তি,কৃষি জমির মাটি লুট,অবৈধ ডেজার বানিজ্য, চুরি,ডাকাতি এমন কি শ্লীলতাহানির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য-প্রমান থাকার পরও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্হা গ্রহন না করে উল্টো প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শেখর নগর ফাঁড়ি পুলিশের বিরুদ্ধে।গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের বিভিন্ন স্হানে মাদক বিক্রি হচ্ছে সবজির মতো।ফলে মাদকসেবীও বেড়ে গেছে।শেখরনগর ফাঁড়ি পুলিশ আওতাভুক্ত চিত্রকোর্ট ইউনিয়নের খারশুর এলাকায় ফাঁড়ি পুলিশের প্রত্যক্ষ মদদে ভয়ংকর ইয়াবা সিন্ডিকেট পরিচালিত হচ্ছে বলে জানা গেছে।ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ সীমান্তবর্তী অধিকাংশ অবৈধ অস্ত্র ধারীরা তাদের নেতৃত্বে মাদক চুরি ছিনতাই এর মত ঘটনা ঘটাচ্ছে।

স্বৈরশাসক এর সহযোগী কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেনের আস্হাভাজন শহিদুল ইসলাম উজ্জ্বল (৫০) পিতা,মৃত চাঁন মোল্লা।তার জালিয়াতির সহযোগী ভেন্ডার প্রদীপ সরকার প্রবীর (৪৬) পিতা,
পরেশ।জীবন (৫০) পিতা,মৃত জগদীশ,স্হানীয় সজিব মেম্বার এবং তার আপন ভাই শীর্ষ মাদক কারবারি প্রদীপ উভয় পিতা,লক্ষণ সেন।শেখর নগর ইউপির ফৈনপুর এলাকার ইয়াবা ডিলার সুরুজ (৫০) নুর জামাল (৪৮)।জহর আলী( ৫০) খারশুর।চিত্রকোর্ট ইউপি ২ নং ওয়ার্ডের ইসমাইল(৪০) পিতা অজ্ঞাত অটোযোগে ইয়াবা সেল করেন।অমল রায়(৫০)পিতা,পরেশ চন্দ্র রায় বাংলা মদ ও ইয়াবা ব্যবসায়ী।চিত্তরঞ্জন বিশ্বাস (৬০) ১ নং ওয়ার্ড মেম্বার।জয় মন্ডল (২৫) পিতা,মৃত্য বীরেন মন্ডল মাদক ব্যবসা ছাড়াও ডাকাতির সাথে জড়িত বলে জানা গেছে।জয়ের পিতা,বীরেন মন্ডল নিজেও শীর্ষ মদ ব্যবসায়ী।

গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ রোজ বুধবার রাত আনুমানিক ৮ ঘটিকায় খারশুর তালতলায় এক গৃহবধূ কে আটক করে তার স্বর্ণালংকার লুট করা ছাড়াও তার শ্লীলতাহানি ঘটান।তাদের প্রভাবের দরুন ভয়ে বিচার চাইতে রাজি হননি ভুক্তভোগীর পরিবার।আইয়ুব খান (৬০) পিতা,মৃত রহিম খান,পূর্ব হাটি বেনুখালী।মোঃ রফিক,পিতা,শহর আলী।মামুন (২২) পিতা,দুলাল গ্রামঃখারশুর।দৈনিক তার হিরোইন বিক্রির পরিমা ১০০/১৫০ পাতা। শ্রমীকলীগ নেতা জাদু (৬০) পিতা,মৃত খয়ের হাজী।বাপ্পি(২২) পিতা,মৃত আবুলসহ সকলে সংবদ্ধ চক্রের সক্রিয় সদস্য।
গ্রীনগরে উজ্জ্বল এবং খারশুর ধীরেন বাবুর মেয়ে জামাতার অফিসে নিয়মিত চলে মদ,ইয়াবার আসর।একই অফিসে চলে জুয়েল (৫৭) এবং এসআই আক্কাস এর ইয়াবা সেবন এবং নারী নিয়ে ফূর্তি।চিত্রকোর্ট খারশুর কোম্পানি বাড়ি,খারখোলা ডেপুটি বাড়ি,গ্রীনগর স্কুলের পিছনে লক্ষ্মণ এবং চাঁন মোল্লার বাগ।শেখর নগর পাউসার চৌধুরী বাগসহ একাধিক চিন্হিত মাদক স্পট হতে নিয়মিত চলে মাদক বিকিকিনি।মরিচা,ভাঙা ভিটা,খারশুল,কালশুর মৌজাসহ বিভিন্ন মৌজার জাল দলিল সৃজন করে জোরপূর্বক জমি দখল অভিযোগে চক্রটির বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা।কেউ প্রতিবাদ করলে উল্টো তাদের কে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করার হুমকি দেওয়া হয়।

উজ্জলের নেতৃত্বে লালপুরে স্হানীয় আওয়ামী লীগ নেতা চাঁন মিয়া (৫৫) পিতা মৃত বহর চান এবং খারখোলা অনুর বাড়িতে চলে দেহ ব্যবসা। লালপুর শ্মশানে প্রায়শই তারা নারী নিয়ে ফূর্তি করেন।ইতোপূর্বে দোহার জয়পাড়া হতে উজ্জ্বল এবং লক্ষী (৪৬)কে আপত্তিকর অবস্থায় এলাকাবাসী আটক করলে দেড় ভরি ওজনের সোনার চেইন দিয়ে পালিয়ে আসেন।রাশেদ নামে স্হানীয় এক ব্যংকার কে মিথ্যা নারী ঘটিত অভিযোগ দিয়ে ফাঁড়ি পুলিশের সহযোগিতায় দীর্ঘ দিন হয়রানি করেন চক্রটি অবশেষে অভিযোগ টি মিথ্যা প্রমানিত হয়।জানা যায়,তাদের হাত ধরে ইতোমধ্যে উক্ত এলাকার অসংখ্য নারী মাদক সেবীর সৃষ্টি হয়েছে যাদের অনেকে আবার পতিতাবৃত্তি তে যুক্ত হচ্ছেন বলে আশংকা করছেন স্হানীয়রা।উজ্জ্বলের রক্ষিতা লক্ষী পিতা,যুগেশ এর সাথে কুকর্মে লিপ্ত হন এসআই আক্কাস এবং কনস্টেবল মোরাদ। কালশুর সড়কের পাশে আম্মাজান নামে একটি ক্যাফের ২য় তলায় নেশা ও এবং নারী নিয়ে মেতে উঠে এসআই আক্কাস।খারশুর বাজারে আওয়ামী দোসর উজ্জ্বল এবং জীবনের অফিসে চলে মদের আসর,যেখানে উপস্থিত থাকেন শেখর নগর ফাঁড়ির পুলিশের এএসআই কালাম এবং মোরাদসহ অনান্য অনেকে।

এ সকল অপরাধ স্পট হতে মাসোহারা নেন এসআই শাহজাহান।খারখোলা মন্দিরে প্রতীমা ভাংচুরের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হলে মাদক সিন্ডিকেটের যোগসাজশে টাকার বিনিময়ে আসামিদেন চার্জশীট হতে অবহৃতি দেন ইন্সপেক্টর আজাদ ও আক্কাস ।

মাদক কারবারিরা জানান,অনেক পুলিশ কর্মকর্তা সরাসরি ইয়াবা সেবন করেন।অনেকে আবার সোর্সের মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া মাদকদ্রব্যের একটা অংশ মাদক কারবারি দের নিকট বিক্রি করে দিচ্ছেন,কেউ ঘুষ নিয়ে মাদক বিক্রিতে সহযোগিতা করছেন। কেউ কেউ সরাসরি নিজেরাই মাদক বিক্রিতে জড়িয়ে পড়েছেন,এ ছাড়া মানুষকে হয়রানি করার জন্য পকেটে ইয়াবা গুঁজে দিয়ে মামলা দিচ্ছে বা মামলার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করছে বলে অভিযোগ আছে।

এ ব্যপারে শেখর নগর ফাঁড়ি ইনচার্জ মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন,খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।