ঢাকা ০২:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
ইরান কখনো জুলুমের কাছে মাথা নত করবে না : আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ২০২৫ সালের জন্য ক্যাশ ডিপোজিট রাখার ক্ষেত্রে মুনাফা প্রকাশ করেছে পিরোজপুর মঠবাড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা ফয়সাল জমাদ্দার আটক লোহাগড়ায় ইয়াবাসহ শাহাদাৎ মীর নামে ১ জন গ্রে*ফ*তা*র কিশোর শিহাব গ্যাস বিস্ফোরণে দগ্ধ – জরুরী চিকিৎসা সহায়তার আবেদন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুক’র সঙ্গে বিএনপির বৈঠক অনুষ্ঠিত রাজবাড়ীর পাংশায় দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ তান্ডব সিনেমা চালিয়ে বিপাকে হল মালিক ২০ – ২৫ জনের বেশি দর্শক নেই সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন আর নেই দিনাজপুর ঘোড়াঘাট মহাসড়কে নাবিল পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৫জন নিহত

সিরাজগঞ্জের সাবেক এমপির এপিএস এখন নামধারী সাংবাদিক

এস এম জীবন
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপির পিএস এখন নামধারী সাংবাদিক পরিচয়ে বিভিন্ন এলাকার ধান্দা বাজির অভিযোগ। বহুরুপী নামধারী সাংবাদিক ফেরদৌস আলম বাবলু এখন জামাতের লোক।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলাধীন চরনবীপুর শতবর্ষের ঐতিয্যবাহী একটি গ্রাম।  গ্রামটি সাম্য, ঐকা আর পারস্পরিক সম্প্রীতির মেলবন্ধনে পরিচালিত একটি আদর্শ গ্রাম হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত। স্কুল কলেজ কৃষি জনগোষ্ঠীর সকল সামাজিক কার্যক্রমে আমাদের পূর্বপুরুষদের দূরদর্শিতা, সুচিন্তা ও আদর্শের প্রমাণ মেলে। গ্রামের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও সহযোগিতায় বিভিন্ন সামান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। কিন্তু বিগত কয়েকটি বছর ধরে গ্রামের কতিপয় প্রতিহিংসা ও কুপ্রবৃত্তি পরায়ণ ব্যক্তি তাদের নিজস্ব কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কু- প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করে আসছে।
এই সকলের মূল হোতা নামধারী ভন্ড সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত বহুরূপী ফেরদৌস আলম বাবলু এবং তার সহযোগী ফজলু প্রাং। আমরা গ্রামবাসী তার বিভিন্ন কুকর্ম সম্পর্কে অবগত। অর সামাজিক অপকর্ম ও অপ্রচেষ্টগুলো এলাকার সব রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সচেতন জনগণকে অবগতির মাধ্যমে চরনবীপুর গ্রাম তথা এলাকার সার্বিক শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করে আইনি প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্ট গ্রামের সাধারণ নির্যাতিত লোকজন থানায় ও স্হানীয় সরকার প্রসাশনে বিচার প্রর্থনা করেছেন।
নিম্নে তার কিছু সন্ত্রাসী কর্মকান্ড তুলে ধরা গ্রামবাসীর পক্ষে শহিদুল ইসলাম বলেন,
চরনবীপুর নূরজাহান মযহার স্কুল এন্ড কলেজে অত্র এলাকার একটি স্বনামধনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের চারদিক দিয়ে সীমানা প্রাচীর থাকলেও তার শ্বশুর বাড়ির সামনে অন্যায়ভাবে প্রভাব খাটিয়ে একটি গেট রাখতে বাধ্য করা হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে প্রতিনিয়ত অনেক সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। তাছাড়া উক্ত বাড়িকে ঘিরে অসামাজিক ও অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে গ্রামবাসির যা এই গেট থাকার ফলে আরও সহজতর হয়েছে। এছাড়া অত্র প্রতিষ্ঠানের গভর্ণিং বডির নির্বাচনে নিজের পছন্দের লোককে বিজয়ী করতে না পাড়ায় প্রতিষ্ঠান এবং এলাকার নেতৃত্বস্থানীয় এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকারের মামলা করে অনেক হয়রানির স্বীকার করা হয়।
চরনবীপুর প্রগতি সংঘ খেলাধুলার উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা, সমাজসেবা ও মাদকাসক্তির হাত থেকে রক্ষা করা ও বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। সিরাজগঞ্জ জেলার মধ্যে অন্যতম একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এক্ষেত্রে সহযোগিতার বিপরীতে বিভিন্ন সময় ক্লাব ভেঙে দেওয়ার প্রচেষ্টা করে আসছে। চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন খেলার মাঠে স্কুলের ভবন নির্মাণের ব্যর্থ চেষ্টা তার ধ্বংসাত্মক কুপ্রবৃত্তির পরিচয়।
২০০৯-২০১৪ উল্লাপাড়ার সাবেক এমপি শফিকুল ইসলাম শফির ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) পদে থেকে জোরপূর্বক গ্রামের বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ক্ষমতা দখল ও প্রভাব বিস্তার করে নামে বেনামে মামলা করে বিতর্কিত হওয়া তার অপকর্মেরই প্রমাণ। ওই সময়ে তার লাগামহীন দূর্নীতি ও হুমকি দামকিতে এলাকার লোক সর্বসময় ছিল ভীত-সন্ত্রস্ত।
২০১৪-২০২১ পর্যন্ত শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষকে হয়রানি করা এবং মামলা মোকাদ্দমার ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করতে দেখা যায়। এমনকি সাবেক এমপি হাসিবুর রহমান স্বপনের কাছের লোক পরিচয়ে চাকরি দেয়ার নাম করে বিভিন্ন পরিবারের কাজ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। বর্তমানে নামধারী সাংবাদিক পরিচয়দানকারী আত্মগোপনে বাবুল থাকায় ভুক্তভোগী পরিবার গুলো তাকে কোথাও না পেয়
সম্প্রতি রাজধানীর মিরপুরে, মিরপুর মডেল থানা ও সেনাবাহিনীর যৌধ চেকপোস্টে বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে দেখতে পেয়ে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো নড়ে চড়ে বসেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে তার প্রভাবশালী মামাকে (জনতা ব্যাংকের সাবেক এমডি-জনাব আব্দুস ছালাম আজাদ) ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকের নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলি বাণিজ্য করে আসছিল। চরনবীপুর গ্রামে তার আলীসান বাড়িসহ ঢাকা ও উল্লাপাড়াতে একাধিক বাড়ি তার প্রমাণ।
সমাজের বিচার ব্যবস্থাকে বিতর্কিত করাসহ টাকার বিনিময়ে পক্ষপাতিত্বমূলক রায় দিতে অন্যান্য প্রধানবর্গকে সর্বদাই চাপে ফেলত এবং অপরাধীকে আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিয়ে সমাজে বিসৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছে।
সম্প্রতি ৫ আগস্টের পর সন্ত্রাসী স্বভাবের লোকদেরকে বেছে নিয়ে একটি গ্রুপ তৈরি করে গ্রামের নিরীহ মানুষদের মারপিট ও নির্যাতন করে গ্রাম্য বিচারব্যবস্থাকে অমান্য ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বহুরূপী ভন্ড সাংবাদিক এখন জামায়াতের একজন নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
ট্যাগস :
আপডেট সময় ০১:৫৩:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
৩৩ বার পড়া হয়েছে

সিরাজগঞ্জের সাবেক এমপির এপিএস এখন নামধারী সাংবাদিক

আপডেট সময় ০১:৫৩:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপির পিএস এখন নামধারী সাংবাদিক পরিচয়ে বিভিন্ন এলাকার ধান্দা বাজির অভিযোগ। বহুরুপী নামধারী সাংবাদিক ফেরদৌস আলম বাবলু এখন জামাতের লোক।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলাধীন চরনবীপুর শতবর্ষের ঐতিয্যবাহী একটি গ্রাম।  গ্রামটি সাম্য, ঐকা আর পারস্পরিক সম্প্রীতির মেলবন্ধনে পরিচালিত একটি আদর্শ গ্রাম হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত। স্কুল কলেজ কৃষি জনগোষ্ঠীর সকল সামাজিক কার্যক্রমে আমাদের পূর্বপুরুষদের দূরদর্শিতা, সুচিন্তা ও আদর্শের প্রমাণ মেলে। গ্রামের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও সহযোগিতায় বিভিন্ন সামান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো আদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। কিন্তু বিগত কয়েকটি বছর ধরে গ্রামের কতিপয় প্রতিহিংসা ও কুপ্রবৃত্তি পরায়ণ ব্যক্তি তাদের নিজস্ব কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কু- প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করে আসছে।
এই সকলের মূল হোতা নামধারী ভন্ড সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত বহুরূপী ফেরদৌস আলম বাবলু এবং তার সহযোগী ফজলু প্রাং। আমরা গ্রামবাসী তার বিভিন্ন কুকর্ম সম্পর্কে অবগত। অর সামাজিক অপকর্ম ও অপ্রচেষ্টগুলো এলাকার সব রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সচেতন জনগণকে অবগতির মাধ্যমে চরনবীপুর গ্রাম তথা এলাকার সার্বিক শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করে আইনি প্রতিকার চেয়ে সংশ্লিষ্ট গ্রামের সাধারণ নির্যাতিত লোকজন থানায় ও স্হানীয় সরকার প্রসাশনে বিচার প্রর্থনা করেছেন।
নিম্নে তার কিছু সন্ত্রাসী কর্মকান্ড তুলে ধরা গ্রামবাসীর পক্ষে শহিদুল ইসলাম বলেন,
চরনবীপুর নূরজাহান মযহার স্কুল এন্ড কলেজে অত্র এলাকার একটি স্বনামধনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের চারদিক দিয়ে সীমানা প্রাচীর থাকলেও তার শ্বশুর বাড়ির সামনে অন্যায়ভাবে প্রভাব খাটিয়ে একটি গেট রাখতে বাধ্য করা হয়। ফলে প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক কাজকর্ম চালাতে প্রতিনিয়ত অনেক সমস্যার মোকাবেলা করতে হয়। তাছাড়া উক্ত বাড়িকে ঘিরে অসামাজিক ও অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে গ্রামবাসির যা এই গেট থাকার ফলে আরও সহজতর হয়েছে। এছাড়া অত্র প্রতিষ্ঠানের গভর্ণিং বডির নির্বাচনে নিজের পছন্দের লোককে বিজয়ী করতে না পাড়ায় প্রতিষ্ঠান এবং এলাকার নেতৃত্বস্থানীয় এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকারের মামলা করে অনেক হয়রানির স্বীকার করা হয়।
চরনবীপুর প্রগতি সংঘ খেলাধুলার উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড পরিচালনা, সমাজসেবা ও মাদকাসক্তির হাত থেকে রক্ষা করা ও বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। সিরাজগঞ্জ জেলার মধ্যে অন্যতম একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এক্ষেত্রে সহযোগিতার বিপরীতে বিভিন্ন সময় ক্লাব ভেঙে দেওয়ার প্রচেষ্টা করে আসছে। চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন খেলার মাঠে স্কুলের ভবন নির্মাণের ব্যর্থ চেষ্টা তার ধ্বংসাত্মক কুপ্রবৃত্তির পরিচয়।
২০০৯-২০১৪ উল্লাপাড়ার সাবেক এমপি শফিকুল ইসলাম শফির ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) পদে থেকে জোরপূর্বক গ্রামের বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে ক্ষমতা দখল ও প্রভাব বিস্তার করে নামে বেনামে মামলা করে বিতর্কিত হওয়া তার অপকর্মেরই প্রমাণ। ওই সময়ে তার লাগামহীন দূর্নীতি ও হুমকি দামকিতে এলাকার লোক সর্বসময় ছিল ভীত-সন্ত্রস্ত।
২০১৪-২০২১ পর্যন্ত শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন মানুষকে হয়রানি করা এবং মামলা মোকাদ্দমার ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করতে দেখা যায়। এমনকি সাবেক এমপি হাসিবুর রহমান স্বপনের কাছের লোক পরিচয়ে চাকরি দেয়ার নাম করে বিভিন্ন পরিবারের কাজ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। বর্তমানে নামধারী সাংবাদিক পরিচয়দানকারী আত্মগোপনে বাবুল থাকায় ভুক্তভোগী পরিবার গুলো তাকে কোথাও না পেয়
সম্প্রতি রাজধানীর মিরপুরে, মিরপুর মডেল থানা ও সেনাবাহিনীর যৌধ চেকপোস্টে বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে দেখতে পেয়ে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো নড়ে চড়ে বসেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে তার প্রভাবশালী মামাকে (জনতা ব্যাংকের সাবেক এমডি-জনাব আব্দুস ছালাম আজাদ) ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকের নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলি বাণিজ্য করে আসছিল। চরনবীপুর গ্রামে তার আলীসান বাড়িসহ ঢাকা ও উল্লাপাড়াতে একাধিক বাড়ি তার প্রমাণ।
সমাজের বিচার ব্যবস্থাকে বিতর্কিত করাসহ টাকার বিনিময়ে পক্ষপাতিত্বমূলক রায় দিতে অন্যান্য প্রধানবর্গকে সর্বদাই চাপে ফেলত এবং অপরাধীকে আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিয়ে সমাজে বিসৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসছে।
সম্প্রতি ৫ আগস্টের পর সন্ত্রাসী স্বভাবের লোকদেরকে বেছে নিয়ে একটি গ্রুপ তৈরি করে গ্রামের নিরীহ মানুষদের মারপিট ও নির্যাতন করে গ্রাম্য বিচারব্যবস্থাকে অমান্য ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বহুরূপী ভন্ড সাংবাদিক এখন জামায়াতের একজন নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।