স্বৈরাচার সরকারের শীর্ষ মাদক কারবারি আজিজ চেয়ারম্যান এর অপরাধনামা


মুন্সিগঞ্জ শ্রীনগর উপজেলার ঐতিহাসিক ইউনিয়ন ষোলগরের কুখ্যাত সন্তান দেশের শীর্ষ মাদক চোরাচালানী আজিজ এখনও লাল ফিতায় আইন কে বন্ধী করে চালাচ্ছেন তার ত্রাসের রাজত্ব।সামান্য বাদাম বিক্রেতা থেকে প্রতারনা,জালিয়াতি,মাদক ব্যবসা ও সরকারি জমি দখল করে হয়ে উঠেন ব্যবসায়ী।
অবৈধের সাথে বৈধ পার্টস এর ব্যবসা করেও আয়কর ফাঁকি দিয়েছেন ৪০ কোটি টাকা।মেয়াদহীন বিভিন্ন নিম্ন মাণের খাদ্য পণ্য আমদানি করে জনসাধারণে দিয়ে মিথ্যা কৃতিত্ব কুরানো আজিজুল ষোলগর ইউনিয়ন এর দ্বিতীয় মেয়াদে চেয়ারম্যান। নির্বাচনে প্রতিপক্ষের সাথে কি ভাবে জয়ী হয়েছেন,তার উত্তরে বলা যায় মাদকের টাকা।তার টাকার নিকট জিম্মি হয়েছেন উপজেলাসহ-জেলার সর্বোচ্চ মানের আওয়ামী নেতারা।তাকে পাশে বসিয়ে,পাশে বসে রুপ কথায় মজে শ্রীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা নিয়োগ দিয়েছেন।মদ,জোয়া,ইভটিজিং বিরোধিতার ঘোষণা দিয়ে নিজেই অন্যের স্ত্রী কে বিচারের আশ্বাসে কক্সবাজার গিয়ে ভজরঙ্গ করেন।ঢাকার মালি টোলা কলেজ হতে তিনি উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন বলে দাবি অথচো মালি টোলা এখনও উচ্চ বিদ্যালয়।ষোলগরে একাধিক সরকারি জমি দখলে নিলেও তাকে কিছু বলা যায়নি।
তিনি এতটাই ক্ষমতা ধারন করেন যে,দেশের শীর্ষ মাদক চোরাচালানী হিসেবে চিন্হিত হওয়ার পরও এক মিনিটের জন্য কারাগারে প্রবেশ করতে হয়নি। মাদকের চোরাচালান আটকের পর তড়িঘড়ি দুবাই পালিয়ে যাওয়া আজিজুল নিজের বাড়িতে হামলার নাটক সাজিয়ে স্হানীয় নেতা কর্মীদের চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে এলাকায় ফিরে আসেন।শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আজিজুলের মুখোশ উন্মোচিত হওয়ার পরও তিনি বহাল। ৩৭ হাজার মদের বোতল মামলা তদন্তে প্রমাণিত হওয়ার পরও অধর্মের হোতা স্বৈরাচার কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম উপ কমিটির সদস্য ও শ্রীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আজিজুল ইসলাম বহাল তবিয়তে।
৫ ই আগষ্ট স্বৈরাচারী সরকার পতনের পরও আজিজুল রা রয়ে গেছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
(চলবে)