ঢাকা ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
রবি মৌসুমে কৃষকদের মাঝে উন্নত জাতের সবজি বীজ বিতরণে বাংলাদেশ পেশাজীবী ফেডারেশন  উল্লাপাড়ায় ধানের শীষের কান্ডারী এম আকবর আলীর জনসভায় জনতার ঢল রাজবাড়ীর কালুখালীতে স্থাপিত হচ্ছে সেনা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর উপলক্ষে কালিগঞ্জে বিএনপির মহাসমাবেশ ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর- জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস শাহআলী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতৃত্বে ঢাকা–১৪ আসনে সানজিদা ইসলাম তুলির নির্বাচনী প্রচারণা ঢাকা-১৪ আসনে বিএনপি প্রার্থী সানজিদা ইসলাম তুলির প্রথম পদযাত্রা অনুষ্ঠিত সিরাজদিখানে পুলিশের আস্কারায় বেপরোয়া মাদক দস্যু সিন্ডিকেট পাংশায় দোকানঘর ও ক্রয়কৃত পজিশন ফেরতের দাবিতে সাবেক রেলমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন দখলবাজি ও চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা নাইম হোসেন ও সোহাগ বহিষ্কার

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আলা উদ্দিন

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
৩০৯ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।