ঢাকা ০২:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায় ইয়াবা ও হেরোইন সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার শ্রীনগর রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড,পুড়ে ছাই দলিল লেখকদের অফিস কক্ষ জনতার নেতা মমিনুল ইসলাম মমিনের নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ  মিরপুরে মোস্তফা জগলুল পাশা পাপেলের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত জামাল হোসেন ইমামের দলীয় পদে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, দলের জন্য কাজের অঙ্গীকার কাশিমপুরে পারিবারিক কবরস্থান দখলে মানববন্ধন ভুক্তভোগী পরিবারের মিরপুরে অটোরিকশার চাপায় শিশুর মৃত্যু,পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মিরাজের নেতৃত্বে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ মিরপুরে শাহ আলী থানা বিএনপির আয়োজনে সদস্য নবায়ন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত রাজবাড়ী কালুখালী প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আলা উদ্দিন

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
২৬৮ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার

২০ বছর ধরে মাকে নিয়ে রাস্তার ধারে জিনারুল

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বড়বড়িয়া বেলতলার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জিনারুল বিশ্বাস (৪০)। রাজশাহীর আন্তজেলার রোজা নামের গাড়িতে সহকারীর কাজ করতেন তিনি। ২০০১ সালে যুবক বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। বেঁধেছিলেন সংসার। তবে বেশি দিন টেকেনি সেই সংসার।

২০০২ সালে একটি দুর্ঘটনায় আহত হন জিনারুল। এতে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয় তাকে। তারপর কোমর থেকে পায়ের নিচ পর্যন্ত ক্ষত থেকে শরীরে শুরু হয় পচন। এতে পুরোপুরি শয্যাশায়ী হতে হয় তাকে। এরপর থেকে তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার ও একাকিত্ব। হয়ে পড়েন কর্মহীন। এ কারণে ২০০৩ সালে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। তাতে কী? অচল ও রোগাক্রান্ত সন্তানকে তো আর ফেলতে পারেননি জিনারুলের মা জহুরা বেওয়া (৭২)। সেই থেকে আজ অবধি সন্তানকে আগলে রেখেছেন তিনি।