ঢাকা ০৪:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫, ৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পত্রিকার অফিসে হামলা ও সম্পাদককে হত্যার হুমকি সিপিবি’র সম্মেলন : কাউন্সিলে নতুন কমিটি ঘোষণা অভিনন্দন জ্ঞাপন কেশবপুরে জন্মাষ্টমী পালন: বিএনপির দুই কেন্দ্রীয় নেতার পৃথক কর্মসূচি বাংলাদেশ বিক্রয় প্রতিনিধি জোট ওয়েলফেয়ার সোসাইটির নেতৃবৃন্দর সাথে পাংশা শিল্প বণিক সমিতির মত বিনিময় ১৫ আগস্ট খিরে ধানমন্ডি ৩২ এর পাশে ও বাংলামটর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মেক্সিকোর রাষ্ট্রদূতের আবেগঘন স্টাটাস তারুণ্যের বিকাশ ও উন্নয়নে যুব দিবস পালিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে রেলপথ অবরোধ শেরেবাংলা নগর থানার ২৮ ও ১৪ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কালুখালীতে শোক র‍্যালি ও মানববন্ধন

বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার

বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না : গবেষণা

আলা উদ্দিন

Caption Caption Caption Caption Caption

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ১১:৩৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২
৩৪২ বার পড়া হয়েছে

বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার

বোরো আবাদে ভূগর্ভস্থ পানিস্তরের অবনমন হয় না : গবেষণা

আপডেট সময় ১১:৩৩:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২২

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।

গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে। গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্তমানে এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রকৃত পানির প্রয়োজন হয় ৫৫০-৬৫০ লিটার। অথচ ধারণা করা হয় এক কেজি বোরো ধান উৎপাদনে প্রায় ৩০০০-৫০০০ লিটার সেচের পানি লাগে।